আমাদের জানানো হয়নি কে কবে কার দাড়িতে
সুতো বেঁধে কার্সার চালানোর
কথাও তথৈবচ। এখন নতির দিন।
রোজ বিকেলে পা থেকে রাইটার্স অবধি
দীর্ঘ ঝাড়লণ্ঠন সিরিজে জ্বলতে আরম্ভ করে।
মানুষের প্রত্যহ শুরু হয় প্রথার অধীনে।
ভদ্রলোকেরা নোংরা হচ্ছেন। বৌ-ঠাকুরানীর ঝাঁট
পাতালের প্রশ্ন পৌঁছে দিয়ে আসছে আতপ উত্তর পর্যন্ত। অথবা
প্রশ্নের সাইকেল উত্তরে গিয়েই, তার আর কোন
দিক ও দ্বেগ নেই। বৌ-ঠাকুরানীতে
কাপড়ের ভাই আলগোছ, সারাদিনের ফোন
রোদ পরে আছে। সিঁদুর মেটামর্ফ করেছে কপালে। তিনি বি-ভাষীয় এক আলো যেন বাবুদের ঘাম
জানলা-কে-জানলা পর্দাপূরণ করে দিচ্ছেন।
এই রাস্তায় কেউ দাড়াক, কেউ দেখুক, অন্তত দরজাটির
এই রাত্রের গোলকে বিন্দু বিন্দু জল
সাদা মদ দুর্দান্ত হচ্ছে চৌকিতে।
গেলাস টেনে বসা যাক, নাকি গল্পকার?
এসব হারজিৎ লিখছ যখন, বরং
প্ল্যানটি নির্দিষ্ট করো অঙ্গগোলাপে। কে না জানে
কাঁটা ও পরিবেশসহ তার আর নিঁখুৎ হয়ে ওঠা
হয় না কখনো। যখন ঝড় আসে পাশবালিশে
হৃত পুরুষটিই তাকে কাছে নেয়, ঘড়িভোর
জেগে কথা বলে।
সুতালো ক্ষরণে তাড়া তাড়া জন্মগ্রন্থি ভিজে যায়।
হারজিৎ-এর সমস্তটাই তোমার জানা।
নাড়ী ছিঁড়ে নিয়ন্ত্রণ পড়িয়ে দেয় গলায়।
ব্যর্থ মানুষ,মানুষ ব্যর্থ হলে অনেক কাল না খুঁজেও বেড়ায় মাটি ও আকাশের মাঝামাঝি,
ReplyDelete